আনাস বিন মালেক বলেনঃ আবু তালহা (রাঃ) তাঁর একটি অসুস্থ পুত্র সন্তান বাড়িতে রেখে বাইরে (সফরে) গেলেন। স

বাগদাদ শহরের ইমামের সুন্দরী স্ত্রী এবং মাস্তান যুবক ! বাগদাদ শহরের এক মসজিদের ইমামের স্ত্রী ছিল অত

হযরত উমার (রাঃ) এর শাসন আমল, একদিন দু’জন লোক এক বালককে টেনে ধরে নিয়ে আসল তাঁর দরবারে। উমর

মক্কায় এক যুবক বাস করতো। পরহেযগার, খোদাভীরু, তবে খুবই গরীব। একদিন যুবকটা জীবিকার উদ্দেশ্যে, মক্কার গ

একটি লোক আর তার বউ-এর একটা বিশেষ মুরগী ছিল। মুরগীটা রোজ একটা করে সোনার ডিম পাড়ত। একদিন সেই লোক আর

পশ্চিমা অঞ্ঝলের এক ভিক্ষুক হলব দেশের কাপরের বনিকদের বলছিল, হে নেয়ামতের অধিকারীরা!তোমরা যদি ইনসাফ ক

একবার একজন শাইখ এর লেকচারে শুনেছিলাম যে, জীবনে আপনি কিছু কিছু ঘটনা পাবেন, যার মাধ্যমে আপনি বাস্

এক ভদ্রলোক ছিলেন, যেমন বড় ঘরের, তেমনি বিরাট বড়লোক। সাধারণ লোকেরা যাতে বিনা পয়সায় আমোদ-আহ্লাদ করত

এক বনের ধারে ছিল একটি দিঘি। সেই দিঘির মাঝামাঝি একটি দ্বীপ ছিল। সেই দ্বীপে একটি বাজপাখি তার পরিবার নি

কনক ওর আম্মুর সাথে ডিপার্টমেন্টাল স্টোরটাতে এসেছে। ছোটবেলায় কনক করতো কী, জানো? যা দেখতো তা-ই কিনতে চ

পেশায় তিনি একজন রাখাল। মদীনার এক গ্রামে থাকেন। সরল সাদাসিধা জীবন। তেমন পরিচিত কেউ নন। সবাই তাঁকে

একদিন এক ছোট্ট ছেলে পাড়ার ঔষধ দোকানে গিয়ে একটি বাক্স টেনে আনল দোকানের টেলিফোনটি নাগাল পাওয়ার জন্য। ত

ব্যাঙেদের খুব দুঃখ, তাদের কোন রাজা নেই। তারা দেবরাজ জুপিটারের কাছে আবেদন জানাল তাদের জন্য রাজা পাঠাত

বনী ইসরাঈলের জনৈক ব্যক্তি নিরানব্বই জন মানুষকে হত্যা করে দুনিয়ার সর্বশ্রেষ্ঠ আলেমের সন্ধান করল।

এক ভদ্রলোক বাড়িতে এক বিরাট ভোজের আয়োজন করেছিলেন। তাঁর এক বন্ধুকেও নিমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন তিনি। ব

এক ভদ্রলোক তাঁর তিন মেয়ে রেখে মারা গেলেন। তাদের মধ্যে এক মেয়ে বেপরোয়া, তবে সুন্দরী। সে কটাক্

বাদশাহ মালিক শাহ ছিলেন আন্দালুসের (স্পেনের) স্বাধীন সুলতান। তার শখ ছিল হরিণ শিকার করা। তাই রাজকার্যে

ইরান এক সুন্দর দেশ। সেই দেশের এক সম্রাট- নাম তাঁর নওশের। প্রজাদের তিনি খুব ভালোবাসতেন। সত্য ও সুন্দর

৭১১ সন।মুসলিম সেনাপতি তারিক ইবন যিয়াদ ভূমধ্য সাগর পাড়ি দিয়ে স্পেনের মাটি জিব্রালটারে পা রাখলেন। তা

একদিন বিকেলবেলা একটি পাখি একটি গাছের ডালে এসে বসল। গাছের অন্য ডালে একটি মৌমাছির বাসাও ছিল। সেদিক থেক